১. |
খুব উঁচু স্বরে কথা না বলা; |
২. |
খুব নিচু স্বরে কথা না বলা; |
৩. |
সহজ ভাষায় সরাসরি ও ধীরে ধীরে কথা বলা; |
৪. |
কথার ভাবের সাথে মিল রেখে কণ্ঠস্বর ওঠানামা ঠিক
রাখা; |
৫. |
শিশুদের কথার মাঝখানে কথা না বলা; |
৬. |
শিশুদের এমন প্রশ্ন করা যেখানে চিন্তা করার সুযোগ
থাকে |
|
|
|
অমৌখিক ভাব বিনিময়ের লক্ষ্যণীয়
দিকগুলো হল- |
|
|
১. |
শিশুদের সাথে চোখে চোখে
যোগাযোগ রাখা; |
২. |
শিশুদের
সাথে হাসিখুশি থাকা; |
৩. |
শিশুদের সামনে আন্তরিকভাবে বসা; |
৪.
|
শিশুদের কাছাকাছি যাওয়া; |
৫.
|
হাত-মাথা-মুখ নাড়াচড়ার মধ্যে একটি সমন্বয় রক্ষা
করা; |
৬. |
কথার ভাবের সাথে অঙ্গভঙ্গি ঠিক রাখা |
|
|
|
শিশুদের
সাথে
যোগাযোগ বা
ভাব বিনিময়ের ক্ষেত্রে
প্রশ্ন করা
বা
প্রশ্নের উত্তর শোনা, ভাষা বিকাশের
জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপুণ;
শিশুদের এমন প্রশ্ন করতে
হবে যাতে তারা চিন্তা করার সুযোগ
পায়।প্রশ্ন
সাধারণত তিন ধরনের হয়ে ত্থাকে, যেমন - |
|
|
|
ক. অমুক্ত প্রশ্ন |
|
|
|
এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর সাধারণত
‘হ্যাঁ’
বা
‘না’
হয় অথবা খুবই সংক্ষিপ্ত হয়, এসব প্রশ্নের উত্তর দিতে
শিশুদের চিন্তা করার এবং বেশি কথা বলার সুযোগ থাকে না।
যেমন - ‘ এ
জায়গাটা
কি তোমার ভাল লাগে?’এ
ধরনের প্রশ্ন শিশুদের ভাষা বিকাশে তেমন একটা সহায়তা করে না। |
|
|
|
খ.
মুক্ত প্রশ্ন |
|
এ ধরনের প্রশ্ন শিশুদের চিন্তা করতে এবং তার
নিজের মতো করে উত্তর দিতে সহায়তা করে;এতে
করে সে তার ধারণা, অভিজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারে, যেমন-‘এ জায়গাটা কি তোমার ভাল লাগে কেন?’
|
|
|
|
গ. প্রভাবিত প্রশ্ন |
|
এ ধরনের প্রশ্নের উত্তরে প্রশ্নকতা’
তার পছন্দের উত্তর আশা করে অর্থাৎ
শিশু
তার
উত্তরদাতা প্রশ্নের প্রতি প্রভাবিত হয়।যেমন -
‘
এ জায়গাটা খুব সুন্দর,
তাই
না?’
এ ধরনের প্রশ্ন শিশুরা তার নিজস্ব মতামত প্রকাশের সুযোগ পায় না।বরং
প্রশ্নকতা’র
ইচ্ছা- অনিচ্ছানুযায়ী উত্তর দেয়। |
|
|
|
শিশুদের সব ধরনের প্রশ্নই করা উচিত তবে মুক্ত
প্রশ্নের ব্যবহার বেশি থাকতে হবে। |
|
|
|
শিশুরা সাধারণত যেভাবে শেখে তা
হল- |
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|